ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘প্রাইড অফ বেঙ্গল’ অ্যাওয়ার্ড নিয়ে কটাক্ষের শিকার মিমি চক্রবর্তী

টলিউডে মিমি চক্রবর্তী সামজিক মাধ্যমে শেয়ার করে জানালেন, ‘প্রাইড অফ বেঙ্গল’ অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন তিনি। কিন্তু তাঁকে বাংলার গর্ব বলা যায় কি, কী করেছেন তিনি বাংলার জন্যে? না প্রশ্নটা আমাদের নয়! নেটপাড়ায় যারা প্রতি মুহূর্তে জল্পনার সৃষ্টি করছে সেই সমস্ত নীতি পুলিশদের। এদিন সাদা সিকোয়েন্সের শাড়িতে, মানানসই মেকআপে অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন মিমি। এদিন নিজের ইনস্টাগ্রামে অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের একাধিক ছবি শেয়ার করে অভিনেত্রী লিখলেন, ‘আমি প্রাইড অফ বেঙ্গল অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর পেয়ে সম্মানিত বধ করছি। বিশেষ করে অন্যান্য আলোকিত ব্যক্তিদের সঙ্গে এই সম্মান ভাগ করে নিতে পেরে। কৃতজ্ঞ।’ অভিনেত্রীকে ট্রফিটি তুলে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁর গলাতেও পরিয়ে দেওয়া হয় উত্তরীয়। ব্যস! এই সকল ছবি নেটপাড়ায় প্রকাশ হওয়া মাত্রই ঝড়ের বেগে ভাইরাল হয়েছেন অভিনেত্রীর সব ছবি। ধেয়ে এসেছে একাধিক কটাক্ষ। মিমির এই পোস্টের কমেন্ট সেকশনে এক অনুরাগী লিখলেন, ‘আমি কি জানতে পারি তুমি বাংলার জন্য ঠিক কী কী করেছো যাতে তোমাকে এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হলো?’ আরেকজন লেখেন, ‘কীসের জন্য গর্ব? ভালো অভিনেত্রী এটা ঠিক আছেৃ তবে গর্ব করার কিছু হয়নি।’ তবে মিমির ভক্তরা নায়িকার রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। বিগত এক যুগের বেশি সময় ধরে বাংলা ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত মিমি। ঋতুপর্ণ ঘোষের হাত ধরে গানের ওপারে ধারাবাহিকের মাধ্যমে টলিউডে অভিষেক তাঁর। তারপর বড় পর্দায় প্রথম কাজ বাপি বাড়ি যা, এরপর মেইন স্ট্রিম বাংলা ছবির পাশাপাশি তাঁকে দেখা গিয়েছে খাদ, পোস্ত, ধনঞ্জয়-এর মতো সিনেমায়। ২০১৯ সালে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন এবং যাদবপুর থেকে ভোটে দাঁড়ান। বিপুল সংখ্যক ভোটে জিতেও এখন সেখানকার সংসদ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

‘প্রাইড অফ বেঙ্গল’ অ্যাওয়ার্ড নিয়ে কটাক্ষের শিকার মিমি চক্রবর্তী

আপডেট সময় ০৩:৪৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৩

টলিউডে মিমি চক্রবর্তী সামজিক মাধ্যমে শেয়ার করে জানালেন, ‘প্রাইড অফ বেঙ্গল’ অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন তিনি। কিন্তু তাঁকে বাংলার গর্ব বলা যায় কি, কী করেছেন তিনি বাংলার জন্যে? না প্রশ্নটা আমাদের নয়! নেটপাড়ায় যারা প্রতি মুহূর্তে জল্পনার সৃষ্টি করছে সেই সমস্ত নীতি পুলিশদের। এদিন সাদা সিকোয়েন্সের শাড়িতে, মানানসই মেকআপে অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন মিমি। এদিন নিজের ইনস্টাগ্রামে অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের একাধিক ছবি শেয়ার করে অভিনেত্রী লিখলেন, ‘আমি প্রাইড অফ বেঙ্গল অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর পেয়ে সম্মানিত বধ করছি। বিশেষ করে অন্যান্য আলোকিত ব্যক্তিদের সঙ্গে এই সম্মান ভাগ করে নিতে পেরে। কৃতজ্ঞ।’ অভিনেত্রীকে ট্রফিটি তুলে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁর গলাতেও পরিয়ে দেওয়া হয় উত্তরীয়। ব্যস! এই সকল ছবি নেটপাড়ায় প্রকাশ হওয়া মাত্রই ঝড়ের বেগে ভাইরাল হয়েছেন অভিনেত্রীর সব ছবি। ধেয়ে এসেছে একাধিক কটাক্ষ। মিমির এই পোস্টের কমেন্ট সেকশনে এক অনুরাগী লিখলেন, ‘আমি কি জানতে পারি তুমি বাংলার জন্য ঠিক কী কী করেছো যাতে তোমাকে এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হলো?’ আরেকজন লেখেন, ‘কীসের জন্য গর্ব? ভালো অভিনেত্রী এটা ঠিক আছেৃ তবে গর্ব করার কিছু হয়নি।’ তবে মিমির ভক্তরা নায়িকার রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। বিগত এক যুগের বেশি সময় ধরে বাংলা ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত মিমি। ঋতুপর্ণ ঘোষের হাত ধরে গানের ওপারে ধারাবাহিকের মাধ্যমে টলিউডে অভিষেক তাঁর। তারপর বড় পর্দায় প্রথম কাজ বাপি বাড়ি যা, এরপর মেইন স্ট্রিম বাংলা ছবির পাশাপাশি তাঁকে দেখা গিয়েছে খাদ, পোস্ত, ধনঞ্জয়-এর মতো সিনেমায়। ২০১৯ সালে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন এবং যাদবপুর থেকে ভোটে দাঁড়ান। বিপুল সংখ্যক ভোটে জিতেও এখন সেখানকার সংসদ।