ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে ধর্ষণ মামলায় ৩ যুবকের ফাঁসি

জেলায় সপ্তম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে দায়ের করা মামলায় ৩ যুকের ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত।
সোমবার দুপুরে ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এ রায় প্রদান করেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলো- ঝিনাইদহ পৌর এলাকার খাজুরা পুর্ব পাড়ার মৃত মন্তেজ আলীর ছেলে বাদশা মিয়া (২৭), খাজুরা জোয়ার্দ্দার পাড়ার মন্টু মিয়ার ছেলে রুহুল আমিন (২৮) ও খাজুরা শেখ পাড়া গ্রামের জাফর উদ্দিনের ছেলে মনু মিয়া (৩২)।
ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি এ্যাডভোকেট বজলুর রহমান জানান, ২০১৯ সালের ১২ আগস্ট সদর উপজেলার খাজুরা গ্রামের সপ্তম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রী তার ঘরে ঘুমিয়ে ছিলো। ঘুম থেকে উঠে মা’কে না পেয়ে বাড়ির পাশে খুঁজতে যায়। এসময় একই এলাকার বাদশা তাকে অপহরণ করে পার্শবর্তী একটি আম বাগানে নিয়ে যায়। সেখানে বাদশা, রুহুল আমিন ও মনু মিয়া ওই স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষন করে তামান্ন পার্কের একটি ঘরে আটকে রাখে। রাত ১২ টায় সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে মেয়েটি বাড়িতে আসে। এ ঘটনায় নির্যাতিতার পিতা বাদী হয়ে পরদিন সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলার অভিযুক্ত বাদশা, রুহুল আমিন ও মনু মিয়াকে ফাঁসির আদেশ দেয়। একই সাথে প্রত্যেকেকে ১ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

ঝিনাইদহে ধর্ষণ মামলায় ৩ যুবকের ফাঁসি

আপডেট সময় ০৫:১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩

জেলায় সপ্তম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে দায়ের করা মামলায় ৩ যুকের ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত।
সোমবার দুপুরে ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এ রায় প্রদান করেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলো- ঝিনাইদহ পৌর এলাকার খাজুরা পুর্ব পাড়ার মৃত মন্তেজ আলীর ছেলে বাদশা মিয়া (২৭), খাজুরা জোয়ার্দ্দার পাড়ার মন্টু মিয়ার ছেলে রুহুল আমিন (২৮) ও খাজুরা শেখ পাড়া গ্রামের জাফর উদ্দিনের ছেলে মনু মিয়া (৩২)।
ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি এ্যাডভোকেট বজলুর রহমান জানান, ২০১৯ সালের ১২ আগস্ট সদর উপজেলার খাজুরা গ্রামের সপ্তম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রী তার ঘরে ঘুমিয়ে ছিলো। ঘুম থেকে উঠে মা’কে না পেয়ে বাড়ির পাশে খুঁজতে যায়। এসময় একই এলাকার বাদশা তাকে অপহরণ করে পার্শবর্তী একটি আম বাগানে নিয়ে যায়। সেখানে বাদশা, রুহুল আমিন ও মনু মিয়া ওই স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষন করে তামান্ন পার্কের একটি ঘরে আটকে রাখে। রাত ১২ টায় সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে মেয়েটি বাড়িতে আসে। এ ঘটনায় নির্যাতিতার পিতা বাদী হয়ে পরদিন সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলার অভিযুক্ত বাদশা, রুহুল আমিন ও মনু মিয়াকে ফাঁসির আদেশ দেয়। একই সাথে প্রত্যেকেকে ১ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।