ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলায় ৩ লাখ দর্শনার্থী, ডিসকাউন্টের হিড়িক

ছুটির দিনে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় হয়েছে। মেলার ২৭তম আসরের ২০তম দিনে (২০ জানুয়ারি) বিকাল থেকে দর্শনার্থীদের পদচারণা বাড়তে শুরু করে। ভিড় বাড়ায় শুরুর দিকের তুলনায় বিক্রি-বাট্টাও বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শেষ দিকে এসে স্টলগুলোতে চলছে মূল্যছাড় অফার। আয়োজকরা বলছেন, শুক্রবার বাণিজ্য মেলায় প্রায় ৩ লাখ দর্শনার্থী হয়েছে, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।

গত ১ জানুয়ারি থেকে ঢাকার পূর্বাচলের ৪ নম্বর সেক্টরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) দ্বিতীয় বারের মতো মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলার আসর বসেছে। মেলার শুরু থেকে লোক সমাগম একেবারেই ছিল না। তার ওপরে শীতের তীব্রতাও বাড়ছিল তখন। তবে পঞ্চম দিন থেকে দর্শনার্থীদের সংখ্যা কিছুটা বাড়তে থাকে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) থেকে জমে ওঠে বাণিজ্য মেলা। দ্বিতীয় (১৩ জানুয়ারি) ও তৃতীয় (২০ জানুয়ারি) শুক্রবার মেলায় বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থীর সমাগম হয়।

মেলার আয়োজকরা জানিয়েছেন, এখন শীতের তীব্রতা অনেকটাই কমেছে। এছাড়া শেষ দিকে মেলা এমনিতে জমে ওঠে। তার ওপরে স্টল মালিক ও ব্যবসায়ীরা লক্ষ্য পূরণে পণ্যে বিশেষ মূল্যছাড় ঘোষণা করেছেন। এরফলে প্রত্যাশিতভাবে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। আর শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় দুপুর থেকেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণা বাড়তে থাকে। বিকালে জমজমাট হয়ে ওঠে মেলা প্রাঙ্গণ। সন্ধ্যায় দর্শনার্থীদের ঢল নামে।

মেলায় বাহারি ব্লেজারের পণ্য নিয়ে দোকান সাজিয়েছেন সায়মন ফ্যাশনের মালিক মো. সায়েম বলেন, ‘ব্লেজারের বিভিন্ন কোয়ালিটির পণ্য ১৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এই ব্লেজারগুলো রেগুলার দাম রয়েছে ২২শ টাকা থেকে শুরু করে ২৬শ টাকা। মোদি কটি বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ টাকায় যার পূর্ব মূল্য ছিল ১৭শ থেকে ১৮শ টাকা। এছাড়া ডেমিন ব্লেজারে দেওয়া হয়েছে গোল্ডেন অফার। এই ব্লেজার ২২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সাফারি-স্যুট দোকানি শাকিল মিয়া বলেন, ‘ছুটির দুই দিন শুক্রবার ও শনিবার সবচেয়ে বেশি ক্রেতা-দর্শনার্থী দেখা যায়। সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতে বেচা-বিক্রি কম হয়। একারণে বিক্রি বাড়াতে পণ্যের ওপর ছাড় দেওয়া হয়েছে। আমাদের স্টলের সাফারি স্যুটের ওপর ৪০-৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়েছে। মূলত ক্রেতা টানতে এই কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি, আগামী ছুটির দিনগুলোতে আরও ভালো বিক্রি হবে।

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থেকে মেলায় বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসেছেন আবির হোসেন। তিনি বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে মেলায় ঘুরতে এসে অনেক পণ্যে ছাড় দেখেছি। ছাড় পেয়ে একটা ব্লেজার ও প্যান্টসহ আরও বেশ কিছু কেনাকাটা করেছি। তবে ছুটির দিন হওয়ায় অনেক লোক সমাগম হয়েছে। ফলে ভিড় ঠেলে দোকানে দোকানে ঢুকতে হয়েছে।

রূপগঞ্জের পূর্বাচল এলাকার বাসিন্দা ময়না বেগম তার সন্তানদের নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘মেলায় শুরুর চেয়ে এখন পণ্যের দাম অনেক কমেছে। এখন অনেক পণ্যের ওপরে ডিসকাউন্ট দেওয়া হচ্ছে। এ কারণে ছেলের জন্য ব্লেজার কিনেছি। মেয়ের জন্য একটি শাল কিনেছি। তবে আজ ছুটির দিন হওয়ায় অনেক ভিড় হয়েছে।’

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সচিব ও বাণিজ্য মেলার পরিচালক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আজ ছুটির দিনে ৩ লাখের অধিক লোক সমাগম হয়েছে। বিগত ছুটির দিনের হিসেবে আজ সর্বোচ্চ লোক সমাগম হয়েছে। এতে ভিড় সামাল দিতে সমস্যা যেন না হয়, একারণে প্রবেশের একাধিক গেট খুলে দিয়েছি। মূলত বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মেলায় ব্যাপক ভিড় হয়েছে। আর কিছুদিন পর লোকসমাগম আরও বাড়বে বলে ধারণা করছি। ’

বিভিন্ন স্টলে পণ্যের ছাড়ের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শেষ সময়ে এসে অনেক দোকানি ছাড় দিয়ে থাকে। মেলা শেষে অনেক দোকানি তাদের দোকানে তোলা পণ্য ফিরিয়ে নিতে চাইবে না, এ কারণে সব পণ্য বিক্রি করতে এই ছাড় দেওয়া হচ্ছে।

মেলায় দেশি-বিদেশি ৩৩১ প্রতিষ্ঠানের স্টল রয়েছে জানিয়ে ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘এর মধ্যে কয়েকটি প্যাভিলিয়ন ও মিনি প্যাভিলিয়ন রয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার ১০৬টি স্টল বেড়েছে। বিদেশি ১০ দেশের ১৭টি স্টল রয়েছে। এবার বড় পরিসরে মেলার আয়োজন করা হয়েছে।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মেলায় খাদ্যপণ্যের মান এবং মূল্যের বিষয়ে নানা পদক্ষেপ নিয়েছেন আয়োজকরা। খাদ্যপণ্যের মূল্য নির্দিষ্ট থাকবে। মেলায় যাতায়াতে যাতে কোনও ধরনের নিরাপত্তার ব্যাঘাত না ঘটে, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে পুলিশ। মেলায় যাতায়াতের সুবিধার জন্য গতবারের মতো বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা আছে। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে মেলা প্রাঙ্গণ পর্যন্ত ৭০টি বিআরটিসি বাস চলাচল করছে। প্রয়োজনে এই সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। এসব বাসের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ টাকা। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। তবে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা চলবে।

এবার মেলায় প্রবেশমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৪০ টাকা এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ২০ টাকা। মেলার টিকিট অনলাইনে কিনলে ৫০ শতাংশ ছাড় আছে। মেলায় প্রায় ১ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা আছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলায় ৩ লাখ দর্শনার্থী, ডিসকাউন্টের হিড়িক

আপডেট সময় ০২:৫৩:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩

ছুটির দিনে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় হয়েছে। মেলার ২৭তম আসরের ২০তম দিনে (২০ জানুয়ারি) বিকাল থেকে দর্শনার্থীদের পদচারণা বাড়তে শুরু করে। ভিড় বাড়ায় শুরুর দিকের তুলনায় বিক্রি-বাট্টাও বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শেষ দিকে এসে স্টলগুলোতে চলছে মূল্যছাড় অফার। আয়োজকরা বলছেন, শুক্রবার বাণিজ্য মেলায় প্রায় ৩ লাখ দর্শনার্থী হয়েছে, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।

গত ১ জানুয়ারি থেকে ঢাকার পূর্বাচলের ৪ নম্বর সেক্টরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) দ্বিতীয় বারের মতো মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলার আসর বসেছে। মেলার শুরু থেকে লোক সমাগম একেবারেই ছিল না। তার ওপরে শীতের তীব্রতাও বাড়ছিল তখন। তবে পঞ্চম দিন থেকে দর্শনার্থীদের সংখ্যা কিছুটা বাড়তে থাকে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) থেকে জমে ওঠে বাণিজ্য মেলা। দ্বিতীয় (১৩ জানুয়ারি) ও তৃতীয় (২০ জানুয়ারি) শুক্রবার মেলায় বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থীর সমাগম হয়।

মেলার আয়োজকরা জানিয়েছেন, এখন শীতের তীব্রতা অনেকটাই কমেছে। এছাড়া শেষ দিকে মেলা এমনিতে জমে ওঠে। তার ওপরে স্টল মালিক ও ব্যবসায়ীরা লক্ষ্য পূরণে পণ্যে বিশেষ মূল্যছাড় ঘোষণা করেছেন। এরফলে প্রত্যাশিতভাবে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। আর শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় দুপুর থেকেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণা বাড়তে থাকে। বিকালে জমজমাট হয়ে ওঠে মেলা প্রাঙ্গণ। সন্ধ্যায় দর্শনার্থীদের ঢল নামে।

মেলায় বাহারি ব্লেজারের পণ্য নিয়ে দোকান সাজিয়েছেন সায়মন ফ্যাশনের মালিক মো. সায়েম বলেন, ‘ব্লেজারের বিভিন্ন কোয়ালিটির পণ্য ১৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এই ব্লেজারগুলো রেগুলার দাম রয়েছে ২২শ টাকা থেকে শুরু করে ২৬শ টাকা। মোদি কটি বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ টাকায় যার পূর্ব মূল্য ছিল ১৭শ থেকে ১৮শ টাকা। এছাড়া ডেমিন ব্লেজারে দেওয়া হয়েছে গোল্ডেন অফার। এই ব্লেজার ২২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সাফারি-স্যুট দোকানি শাকিল মিয়া বলেন, ‘ছুটির দুই দিন শুক্রবার ও শনিবার সবচেয়ে বেশি ক্রেতা-দর্শনার্থী দেখা যায়। সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতে বেচা-বিক্রি কম হয়। একারণে বিক্রি বাড়াতে পণ্যের ওপর ছাড় দেওয়া হয়েছে। আমাদের স্টলের সাফারি স্যুটের ওপর ৪০-৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়েছে। মূলত ক্রেতা টানতে এই কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি, আগামী ছুটির দিনগুলোতে আরও ভালো বিক্রি হবে।

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থেকে মেলায় বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসেছেন আবির হোসেন। তিনি বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে মেলায় ঘুরতে এসে অনেক পণ্যে ছাড় দেখেছি। ছাড় পেয়ে একটা ব্লেজার ও প্যান্টসহ আরও বেশ কিছু কেনাকাটা করেছি। তবে ছুটির দিন হওয়ায় অনেক লোক সমাগম হয়েছে। ফলে ভিড় ঠেলে দোকানে দোকানে ঢুকতে হয়েছে।

রূপগঞ্জের পূর্বাচল এলাকার বাসিন্দা ময়না বেগম তার সন্তানদের নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘মেলায় শুরুর চেয়ে এখন পণ্যের দাম অনেক কমেছে। এখন অনেক পণ্যের ওপরে ডিসকাউন্ট দেওয়া হচ্ছে। এ কারণে ছেলের জন্য ব্লেজার কিনেছি। মেয়ের জন্য একটি শাল কিনেছি। তবে আজ ছুটির দিন হওয়ায় অনেক ভিড় হয়েছে।’

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সচিব ও বাণিজ্য মেলার পরিচালক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আজ ছুটির দিনে ৩ লাখের অধিক লোক সমাগম হয়েছে। বিগত ছুটির দিনের হিসেবে আজ সর্বোচ্চ লোক সমাগম হয়েছে। এতে ভিড় সামাল দিতে সমস্যা যেন না হয়, একারণে প্রবেশের একাধিক গেট খুলে দিয়েছি। মূলত বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মেলায় ব্যাপক ভিড় হয়েছে। আর কিছুদিন পর লোকসমাগম আরও বাড়বে বলে ধারণা করছি। ’

বিভিন্ন স্টলে পণ্যের ছাড়ের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শেষ সময়ে এসে অনেক দোকানি ছাড় দিয়ে থাকে। মেলা শেষে অনেক দোকানি তাদের দোকানে তোলা পণ্য ফিরিয়ে নিতে চাইবে না, এ কারণে সব পণ্য বিক্রি করতে এই ছাড় দেওয়া হচ্ছে।

মেলায় দেশি-বিদেশি ৩৩১ প্রতিষ্ঠানের স্টল রয়েছে জানিয়ে ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘এর মধ্যে কয়েকটি প্যাভিলিয়ন ও মিনি প্যাভিলিয়ন রয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার ১০৬টি স্টল বেড়েছে। বিদেশি ১০ দেশের ১৭টি স্টল রয়েছে। এবার বড় পরিসরে মেলার আয়োজন করা হয়েছে।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মেলায় খাদ্যপণ্যের মান এবং মূল্যের বিষয়ে নানা পদক্ষেপ নিয়েছেন আয়োজকরা। খাদ্যপণ্যের মূল্য নির্দিষ্ট থাকবে। মেলায় যাতায়াতে যাতে কোনও ধরনের নিরাপত্তার ব্যাঘাত না ঘটে, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে পুলিশ। মেলায় যাতায়াতের সুবিধার জন্য গতবারের মতো বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা আছে। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে মেলা প্রাঙ্গণ পর্যন্ত ৭০টি বিআরটিসি বাস চলাচল করছে। প্রয়োজনে এই সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। এসব বাসের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ টাকা। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। তবে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা চলবে।

এবার মেলায় প্রবেশমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৪০ টাকা এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ২০ টাকা। মেলার টিকিট অনলাইনে কিনলে ৫০ শতাংশ ছাড় আছে। মেলায় প্রায় ১ হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা আছে।