ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোভিড-১৯ এর উৎস আবিষ্কারে নৈতিক বাধ্যকতা রয়েছে

কোভিড-১৯ এর উৎস আবিষ্কারে একটি নৈতিক বাধ্যকতা রয়েছে এবং সব অনুমানগুলি অবশ্যই অন্বেষণ করা উচিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেডরস গেব্রিয়াসাস আধানম এসব কথা বলেছেন।

একটি মার্কিন সংস্থার বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছিল, কোভিড-১৯ এর ভাইরাস সম্ভবত অনিচ্ছাকৃতভাবে চীনা পরীক্ষাগার থেকে ছড়িয়ে পড়েছিল। এই মন্তব্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে ভাইরাসের উৎস অনুসন্ধানে চাপের মুখে ফেলে। তবে চীন এই দাবি অস্বীকার করে আসছে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে মহামারি ঘোষণার তিন বছর পূর্তি উপলক্ষে শনিবার টুইটারে আধানম বলেছেন, ‘#কোভিড-১৯ এর উৎস এবং সব পূর্বানুমান অন্বেষণ করা রয়ে গেছে: একটি বৈজ্ঞানিক বাধ্যকতা, ভবিষ্যতের প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধে আমাদের সাহায্য করার জন্য নৈতিকভাবে বাধ্যতামূলক, লাখ লাখ মানুষ যারা মারা গেছে এবং যারা #দীর্ঘ কোভিডের সাথে বসবাস করছেন তাদের জন্য।’

২০২১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে একটি দল চীনের উহান এবং তার আশেপাশে এক সপ্তাহ কাজ করেছে। এই উহান থেকেই প্রথম করোনার সংক্রমণের খবর জানানো হয়েছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একটি যৌথ প্রতিবেদনে বলেছিল, ভাইরাসটি সম্ভবত অন্য প্রাণির মাধ্যমে বাদুড় থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়েছিল তবে আরও গবেষণার প্রয়োজন। এর পরিপ্রেক্ষিতে চীন জানিয়েছে, বিশ্ব সংস্থার গবেষক দলের আর বেইজিং সফরের প্রয়োজন নেই বলে মনে করে তারা। চীনের এই অসহযোগী আচারণের কারণে মহামারিটি কীভাবে শুরু হয়েছিল সে সম্পর্কে এখনও কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি গবেষকরা।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

কোভিড-১৯ এর উৎস আবিষ্কারে নৈতিক বাধ্যকতা রয়েছে

আপডেট সময় ০৪:৪২:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩

কোভিড-১৯ এর উৎস আবিষ্কারে একটি নৈতিক বাধ্যকতা রয়েছে এবং সব অনুমানগুলি অবশ্যই অন্বেষণ করা উচিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেডরস গেব্রিয়াসাস আধানম এসব কথা বলেছেন।

একটি মার্কিন সংস্থার বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছিল, কোভিড-১৯ এর ভাইরাস সম্ভবত অনিচ্ছাকৃতভাবে চীনা পরীক্ষাগার থেকে ছড়িয়ে পড়েছিল। এই মন্তব্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে ভাইরাসের উৎস অনুসন্ধানে চাপের মুখে ফেলে। তবে চীন এই দাবি অস্বীকার করে আসছে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে মহামারি ঘোষণার তিন বছর পূর্তি উপলক্ষে শনিবার টুইটারে আধানম বলেছেন, ‘#কোভিড-১৯ এর উৎস এবং সব পূর্বানুমান অন্বেষণ করা রয়ে গেছে: একটি বৈজ্ঞানিক বাধ্যকতা, ভবিষ্যতের প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধে আমাদের সাহায্য করার জন্য নৈতিকভাবে বাধ্যতামূলক, লাখ লাখ মানুষ যারা মারা গেছে এবং যারা #দীর্ঘ কোভিডের সাথে বসবাস করছেন তাদের জন্য।’

২০২১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে একটি দল চীনের উহান এবং তার আশেপাশে এক সপ্তাহ কাজ করেছে। এই উহান থেকেই প্রথম করোনার সংক্রমণের খবর জানানো হয়েছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একটি যৌথ প্রতিবেদনে বলেছিল, ভাইরাসটি সম্ভবত অন্য প্রাণির মাধ্যমে বাদুড় থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়েছিল তবে আরও গবেষণার প্রয়োজন। এর পরিপ্রেক্ষিতে চীন জানিয়েছে, বিশ্ব সংস্থার গবেষক দলের আর বেইজিং সফরের প্রয়োজন নেই বলে মনে করে তারা। চীনের এই অসহযোগী আচারণের কারণে মহামারিটি কীভাবে শুরু হয়েছিল সে সম্পর্কে এখনও কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি গবেষকরা।