ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেনের পাশে থাকার অঙ্গীকার ম্যাক্রোঁর

চলমান যুদ্ধে বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত ইউক্রেনের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে দেওয়া এক টেলিভিশন ভাষণে নিজের এমন অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘আসন্ন বছরটিতে আমরা অব্যাহতভাবে আপনাদের পাশে থাকবো।’

তিনি বলেন, বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা আপনাদের সাহায্য করবো। একটি ন্যায্য ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একসঙ্গে থাকবো। ফ্রান্স ও ইউরোপের ওপর ভরসা রাখুন।

এর আগে গত ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে যতদিন প্রয়োজন ইউক্রেনকে সহায়তার কথা জানিয়েছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনেও রুশ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন তিনি। তার ভাষায়, ‘গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে আমরা যা দেখছি তা হলো, সাম্রাজ্যবাদ ও উপনিবেশের যুগে ফিরে আসা। তবে ফ্রান্স এটি প্রত্যাখ্যান করে শান্তির জন্য কাজ করে যাবে।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

ইউক্রেনের পাশে থাকার অঙ্গীকার ম্যাক্রোঁর

আপডেট সময় ০৩:৩৮:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ জানুয়ারী ২০২৩

চলমান যুদ্ধে বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত ইউক্রেনের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে দেওয়া এক টেলিভিশন ভাষণে নিজের এমন অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘আসন্ন বছরটিতে আমরা অব্যাহতভাবে আপনাদের পাশে থাকবো।’

তিনি বলেন, বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা আপনাদের সাহায্য করবো। একটি ন্যায্য ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একসঙ্গে থাকবো। ফ্রান্স ও ইউরোপের ওপর ভরসা রাখুন।

এর আগে গত ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে যতদিন প্রয়োজন ইউক্রেনকে সহায়তার কথা জানিয়েছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনেও রুশ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন তিনি। তার ভাষায়, ‘গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে আমরা যা দেখছি তা হলো, সাম্রাজ্যবাদ ও উপনিবেশের যুগে ফিরে আসা। তবে ফ্রান্স এটি প্রত্যাখ্যান করে শান্তির জন্য কাজ করে যাবে।’