ঢাকা , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বন্দরে চা দোকানে ওষুধ বিক্রিকালে জনতার হাতে যুবক আটক

বন্দরে চা দোকানীর কাছে ওষুধ বিক্রির সময় আবুল বাশার (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে হাতে নাতে আটক করেছে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মিয়া শহীদ নামে জনৈক কর্মচারীসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।

শনিবার (২২ মার্চ) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের রাজবাড়ী লোহার পুকুর পাড় এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। আটককৃত বাশার সুদূর শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানা এলাকার গিয়াসউদ্দিন মিয়ার ছেলে। সে বন্দরের চুণাভূড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের মেয়ের জামাতা।

বাশার জানায়,সে বন্দর বাজার এলাকার মশিউর রহমানের মার্কেটের ড্রাগ লাইসেন্সবিহীন প্রতিষ্ঠান কেয়া সার্জিক্যাল এবং অভিজিৎ ফার্মা থেকে এসব ওষুধ পাইকারি ক্রয় করে তা বিভিন্ন চা এবং পান দোকানীসহ ফেরি করে বিক্রি করে থাকেন।

এসব ওষুধের আদৌ কোন বিএসটিআই কিংবা ওষুধ প্রশাসন দপ্তরের ইনভয়েস তালিকা রয়েছে কি না সে ব্যাপারে সন্দেহের যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে।

এ ব্যাপারে কেয়া সার্জিক্যাল এর কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলমের কাছে ওষুধ বিক্রির বৈধতার জন্য ইনভয়েস তালিকা চাইলে সে তা দেখাতে ব্যার্থ হয়।

তবে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য কেয়া হসপিটালের মালিক আবুল কালাম গণমাধ্যমকর্মীদেরকে টাকা ম্যানেজ করতে ব্যার্থ হয়ে হুংকার দিয়ে বলেন,আমার উপরে অনেক বড় মাপের লোক আছে সাংবাদিকরা লিখে কিছু আমার কিছুই করতে পারবে না।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

বন্দরে চা দোকানে ওষুধ বিক্রিকালে জনতার হাতে যুবক আটক

আপডেট সময় ০৯:২২:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

বন্দরে চা দোকানীর কাছে ওষুধ বিক্রির সময় আবুল বাশার (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে হাতে নাতে আটক করেছে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মিয়া শহীদ নামে জনৈক কর্মচারীসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।

শনিবার (২২ মার্চ) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের রাজবাড়ী লোহার পুকুর পাড় এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। আটককৃত বাশার সুদূর শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানা এলাকার গিয়াসউদ্দিন মিয়ার ছেলে। সে বন্দরের চুণাভূড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের মেয়ের জামাতা।

বাশার জানায়,সে বন্দর বাজার এলাকার মশিউর রহমানের মার্কেটের ড্রাগ লাইসেন্সবিহীন প্রতিষ্ঠান কেয়া সার্জিক্যাল এবং অভিজিৎ ফার্মা থেকে এসব ওষুধ পাইকারি ক্রয় করে তা বিভিন্ন চা এবং পান দোকানীসহ ফেরি করে বিক্রি করে থাকেন।

এসব ওষুধের আদৌ কোন বিএসটিআই কিংবা ওষুধ প্রশাসন দপ্তরের ইনভয়েস তালিকা রয়েছে কি না সে ব্যাপারে সন্দেহের যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে।

এ ব্যাপারে কেয়া সার্জিক্যাল এর কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলমের কাছে ওষুধ বিক্রির বৈধতার জন্য ইনভয়েস তালিকা চাইলে সে তা দেখাতে ব্যার্থ হয়।

তবে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য কেয়া হসপিটালের মালিক আবুল কালাম গণমাধ্যমকর্মীদেরকে টাকা ম্যানেজ করতে ব্যার্থ হয়ে হুংকার দিয়ে বলেন,আমার উপরে অনেক বড় মাপের লোক আছে সাংবাদিকরা লিখে কিছু আমার কিছুই করতে পারবে না।