ঢাকা , বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীন-থাইল্যান্ড সম্পর্ক আরও গভীর করার আহ্বান জানালেন সি

ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা মোকাবেলায় চীন ও থাইল্যান্ডের মধ্যে আস্থা আরও গভীর করার এবং সহযোগিতার সম্পর্ক প্রসারিত করার আহ্বান জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেইজিংয়ে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন শিনাওয়াত্রার সঙ্গে এক বৈঠকে এ আহ্বান জানালেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, চীন এবং থাইল্যান্ডকে একে অপরের প্রতি সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে হবে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।

গত আগস্টে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় বসার পর এটিই পেতংতার্নের প্রথম চীন সফর। চীন ও থাইল্যান্ডের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার বেইজিং সফরে যান পেতংতার্ন।

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক ও চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কুনমিং শহরের মধ্যে যোগাযোগের জন্য দ্রুতগতির রেলপথ স্থাপনসহ নানা প্রকল্পে সহযোগিতা বৃদ্ধি করার কথা বলেন দুই নেতা।

এছাড়া ডিজিটাল অর্থনীতি এবং বৈদ্যুতিক যানবাহনের মতো ক্ষেত্রেও একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেন তারা।

বিশ্বে গত ১০০ বছরে যে নজিরবিহীন পরিবর্তন হয়েছে, তার মুখে চীন ও থাইল্যান্ডকে কৌশলগত স্বার্থের বিষয়ে পারস্পরিক আস্থা গভীর করতে হবে বলে উল্লেখ করেন সি। এ সময় পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা বলেন, অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুই দেশই একে অপরকে সহায়তা করবে।

 

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

চীন-থাইল্যান্ড সম্পর্ক আরও গভীর করার আহ্বান জানালেন সি

আপডেট সময় ১১:৫৪:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা মোকাবেলায় চীন ও থাইল্যান্ডের মধ্যে আস্থা আরও গভীর করার এবং সহযোগিতার সম্পর্ক প্রসারিত করার আহ্বান জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেইজিংয়ে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন শিনাওয়াত্রার সঙ্গে এক বৈঠকে এ আহ্বান জানালেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, চীন এবং থাইল্যান্ডকে একে অপরের প্রতি সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে হবে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।

গত আগস্টে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় বসার পর এটিই পেতংতার্নের প্রথম চীন সফর। চীন ও থাইল্যান্ডের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার বেইজিং সফরে যান পেতংতার্ন।

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক ও চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কুনমিং শহরের মধ্যে যোগাযোগের জন্য দ্রুতগতির রেলপথ স্থাপনসহ নানা প্রকল্পে সহযোগিতা বৃদ্ধি করার কথা বলেন দুই নেতা।

এছাড়া ডিজিটাল অর্থনীতি এবং বৈদ্যুতিক যানবাহনের মতো ক্ষেত্রেও একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেন তারা।

বিশ্বে গত ১০০ বছরে যে নজিরবিহীন পরিবর্তন হয়েছে, তার মুখে চীন ও থাইল্যান্ডকে কৌশলগত স্বার্থের বিষয়ে পারস্পরিক আস্থা গভীর করতে হবে বলে উল্লেখ করেন সি। এ সময় পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা বলেন, অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুই দেশই একে অপরকে সহায়তা করবে।