ঢাকা , বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo সাংবাদিক রনির উপর হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবীতে এসপি-ডিসিকে স্মারকলিপি Logo এস্পানিওলকে হারিয়ে শীর্ষস্থান মজবুত করলো বার্সেলোনা Logo স্বপ্ন দেখলে পরিবর্তন হবেই, তরুণদের প্রধান উপদেষ্টা Logo বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণে বৈঠক আজ Logo শরীয়তপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত বেড়ে ৪ Logo মানুষ আ.লীগের নাম দিয়েছে আফসোস লীগ: সোহেল Logo নারায়ণগঞ্জে ২৯০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা ৩৫ হাজার Logo মিথ্যা, বানোয়াট ও বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় Logo আওয়ামী দোসরদের কাছে জিম্মি নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাব, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবী Logo শহীদ কামাল স্মরণে শোকসভায় এড. ইসমাঈল – গার্মেন্টস খাতে কিছু উন্নতি হলেও বৈষম্য বেড়েছে

৩৫ বছরে এমন ভয়াবহ বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী!

শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে বিভিন্ন নদীর পানি। লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। এসব পানিবন্দি মানুষদের উদ্ধারে কাজ করছে স্থানীয় প্রশাসনসহ সেচ্ছাসেবী সংগঠন, বিজিবি এবং সর্বশেষ ৫ অক্টোবর সকাল থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরাও উদ্ধারকাজে যুক্ত হয়েছেন। এই পর্যন্ত ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) নতুন করে শেরপুর সদর এবং নকলা উপজেলার আরও ৬টি ইউনিয়ন পানিতে প্লাবিত হয়েছে।

সরেজমিন পরিদর্শন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় শেরপুরের মহারশি, সোমেশ্বরী, চেল্লাখালি, ভোগাই ও মৃগী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে শেরপুরের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। এখন পর্যন্ত শেরপুরের ৫টি উপজেলার ২৮টি ইউনিয়নের দুই শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আর পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন দেড় লাখেরও বেশি মানুষ। ঝিনাইগাতী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার সব সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। গত ৩৫ বছরের মধ্যে এমন ভয়াবহ বন্যা দেখেনি স্থানীয়রা।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

সাংবাদিক রনির উপর হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবীতে এসপি-ডিসিকে স্মারকলিপি

৩৫ বছরে এমন ভয়াবহ বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী!

আপডেট সময় ০৯:৫৫:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪

শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে বিভিন্ন নদীর পানি। লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। এসব পানিবন্দি মানুষদের উদ্ধারে কাজ করছে স্থানীয় প্রশাসনসহ সেচ্ছাসেবী সংগঠন, বিজিবি এবং সর্বশেষ ৫ অক্টোবর সকাল থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরাও উদ্ধারকাজে যুক্ত হয়েছেন। এই পর্যন্ত ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) নতুন করে শেরপুর সদর এবং নকলা উপজেলার আরও ৬টি ইউনিয়ন পানিতে প্লাবিত হয়েছে।

সরেজমিন পরিদর্শন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় শেরপুরের মহারশি, সোমেশ্বরী, চেল্লাখালি, ভোগাই ও মৃগী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে শেরপুরের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। এখন পর্যন্ত শেরপুরের ৫টি উপজেলার ২৮টি ইউনিয়নের দুই শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আর পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন দেড় লাখেরও বেশি মানুষ। ঝিনাইগাতী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার সব সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। গত ৩৫ বছরের মধ্যে এমন ভয়াবহ বন্যা দেখেনি স্থানীয়রা।