ঢাকা , শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুন্সীগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে লিপি আক্তার (৩৫) নামে এক মালয়েশিয়া প্রবাসীর স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার মধ্যপাড়া ইউনিয়নের উত্তর মালবদিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত লিপি আক্তার মালবদিয়া গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আওলাদ হোসেনের স্ত্রী ও একই উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের নাইসিং গ্রামের নুরু শেখের মেয়ে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে বাথরুমে যাওয়ার জন্য ঘরের বাইরে বের হন লিপি আক্তার। তার সাত বছরের ছেলে মো. মুস্তাকিম ও তিন বছরের মেয়ে আয়েশা আক্তার মায়ের ঘরে আসতে দেরি দেখে দুইজনেই বের হয়ে লিপিকে খোঁজে। পরে তারা ঘরের বাইরেই মায়ের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পায়। তাদের ডাক চিৎকার আশেপাশের লোকজন এসে মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেন। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার হাফিজুর রহমান জানান, কী কারণে ওই গৃহবধূকে খুন করা হয়েছে তা জানার চেষ্টা চলছে। তবে ওই গৃহবধূর শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন ছিল।

সিরাজদিখান থানার ওসি (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বুধবার (০৬ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা পোস্টকে বলেন, নিহত ওই নারীর মরদেহ রাতে উদ্ধার করে সেটি মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরেরও প্রক্রিয়া চলছে।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

আপডেট সময় ০৯:৫২:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪

মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে লিপি আক্তার (৩৫) নামে এক মালয়েশিয়া প্রবাসীর স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার মধ্যপাড়া ইউনিয়নের উত্তর মালবদিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত লিপি আক্তার মালবদিয়া গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আওলাদ হোসেনের স্ত্রী ও একই উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের নাইসিং গ্রামের নুরু শেখের মেয়ে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে বাথরুমে যাওয়ার জন্য ঘরের বাইরে বের হন লিপি আক্তার। তার সাত বছরের ছেলে মো. মুস্তাকিম ও তিন বছরের মেয়ে আয়েশা আক্তার মায়ের ঘরে আসতে দেরি দেখে দুইজনেই বের হয়ে লিপিকে খোঁজে। পরে তারা ঘরের বাইরেই মায়ের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পায়। তাদের ডাক চিৎকার আশেপাশের লোকজন এসে মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেন। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার হাফিজুর রহমান জানান, কী কারণে ওই গৃহবধূকে খুন করা হয়েছে তা জানার চেষ্টা চলছে। তবে ওই গৃহবধূর শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন ছিল।

সিরাজদিখান থানার ওসি (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বুধবার (০৬ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা পোস্টকে বলেন, নিহত ওই নারীর মরদেহ রাতে উদ্ধার করে সেটি মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরেরও প্রক্রিয়া চলছে।