ঢাকা , শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বন্দরে বাড়ির মালিককে ফাসিয়ে কিস্তির টাকা নিয়ে ভাড়াটিয়া উধাও-থানায় অভিযোগ

বন্দর প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ বন্দরের মদনপুর ছোট বাগ এলাকায় বাড়ির মালিককে ফাঁসিয়ে কিস্তির টাকা নিয়ে বাড়াটিয়া উধাও। এ বিষয়ে বাড়ির মালিক স্বপ্না আক্তার (৩২) বাদী হয়ে ৪ জনকে বিবাদী করে স্থানীয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। বিবাদগন হলো (১) মোঃ আওলাদ হোসেন (৩২) পিতা-নাজির হোসেন, মাতা- দুলালি বেগম (২) নাজির হোসেন (৫৫) (৩) হালিমা বেগম (৩০) উভয় পিতা- আব্দুল হাই, স্বামি- মোঃ আওলাদ হোসেন (৪) আব্দুল হাই(৫০) পিতা- আহসান আলী, স্থায়ী ঠিকানা- সাং বকশির খামার নাজির ভিলা, থানা- নাগেশ্বরী, জেলা- কুড়িগ্রাম। এ/পি সাং- মদনপুর ছোট বাগ, স্বপ্নার বাড়ির ভাড়াটিয়া, থানা- বন্দর, জেলা- নারায়নগঞ্জ। থানা অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,বিবাদীগন বিগত ১বছর পূর্ব থেকে বাদীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করিয়া আসছিলো। ঘটনার পূর্ব হইতে বিবাদীরা বিভিন্ন সমস্যার কথা বলিয়া বাদীর নিকট হইতে নগদ টাকা নিয়ে ব্যবসা করে। এমনকি এসডিআই এনজিও থেকে বাদীকে জামিনদার করিয়া ৭০০০০/ (সত্তর হাজার) টাকা, পপি এনজিও থেকে ৫০০০০/ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা কিস্তির মাধ্যমে উত্তোলন করে। এছাড়া গত ০৬–০৯-২৪ইং দাওয়াত খাওয়ার কথা বলিয়া নগদ ৫০০০০/(পঞ্চাশ হাজার) টাকা, ৮আনা স্বর্নের চেইন, প্রতিবেশী শিউলির নিকট হইতে ৯ আনা ওজনের স্বর্নের কানের দুল ও ৫আনা ওজনের রুপার নুপুর, জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে ব্যবসার কথা বলে ৫০০০০/( পঞ্চাশ হাজার) টাকা, লাদেনের নিকট হইতে নগদ ৮৫০০০/(পচাশি হাজার) টাকা নিয়ে কৌশলে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকে। এমনকি বহু খুঁজাখুঁজির পর থেকেই তাদের কোন সন্ধান পাওয়া যাচ্ছেনা। ফলে কোন উপায় না পেয়ে বাড়ির মালিক স্বপ্না আক্তার বাদী হয়ে আইন প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়ে এবং টাকা ফেরত পাইতে বিবাদীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

বন্দরে বাড়ির মালিককে ফাসিয়ে কিস্তির টাকা নিয়ে ভাড়াটিয়া উধাও-থানায় অভিযোগ

আপডেট সময় ০৫:৩৯:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বন্দর প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ বন্দরের মদনপুর ছোট বাগ এলাকায় বাড়ির মালিককে ফাঁসিয়ে কিস্তির টাকা নিয়ে বাড়াটিয়া উধাও। এ বিষয়ে বাড়ির মালিক স্বপ্না আক্তার (৩২) বাদী হয়ে ৪ জনকে বিবাদী করে স্থানীয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। বিবাদগন হলো (১) মোঃ আওলাদ হোসেন (৩২) পিতা-নাজির হোসেন, মাতা- দুলালি বেগম (২) নাজির হোসেন (৫৫) (৩) হালিমা বেগম (৩০) উভয় পিতা- আব্দুল হাই, স্বামি- মোঃ আওলাদ হোসেন (৪) আব্দুল হাই(৫০) পিতা- আহসান আলী, স্থায়ী ঠিকানা- সাং বকশির খামার নাজির ভিলা, থানা- নাগেশ্বরী, জেলা- কুড়িগ্রাম। এ/পি সাং- মদনপুর ছোট বাগ, স্বপ্নার বাড়ির ভাড়াটিয়া, থানা- বন্দর, জেলা- নারায়নগঞ্জ। থানা অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,বিবাদীগন বিগত ১বছর পূর্ব থেকে বাদীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করিয়া আসছিলো। ঘটনার পূর্ব হইতে বিবাদীরা বিভিন্ন সমস্যার কথা বলিয়া বাদীর নিকট হইতে নগদ টাকা নিয়ে ব্যবসা করে। এমনকি এসডিআই এনজিও থেকে বাদীকে জামিনদার করিয়া ৭০০০০/ (সত্তর হাজার) টাকা, পপি এনজিও থেকে ৫০০০০/ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা কিস্তির মাধ্যমে উত্তোলন করে। এছাড়া গত ০৬–০৯-২৪ইং দাওয়াত খাওয়ার কথা বলিয়া নগদ ৫০০০০/(পঞ্চাশ হাজার) টাকা, ৮আনা স্বর্নের চেইন, প্রতিবেশী শিউলির নিকট হইতে ৯ আনা ওজনের স্বর্নের কানের দুল ও ৫আনা ওজনের রুপার নুপুর, জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে ব্যবসার কথা বলে ৫০০০০/( পঞ্চাশ হাজার) টাকা, লাদেনের নিকট হইতে নগদ ৮৫০০০/(পচাশি হাজার) টাকা নিয়ে কৌশলে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকে। এমনকি বহু খুঁজাখুঁজির পর থেকেই তাদের কোন সন্ধান পাওয়া যাচ্ছেনা। ফলে কোন উপায় না পেয়ে বাড়ির মালিক স্বপ্না আক্তার বাদী হয়ে আইন প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়ে এবং টাকা ফেরত পাইতে বিবাদীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।