ঢাকা , শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এদেশকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিনত করার চেষ্টা চালিয়ে যাবো : সাখাওয়াত

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেছেন, এমন একটা সময় আমরা আমাদের আদর্শের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করতে যাচ্ছি, যখন এদেশের মানুষ দিশেহারা।

আপনারা জানেন, সেই ২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সরকার বিনাভোটে দেশের মানুষের গণতন্ত্রের অধিকার হরণ করে বিদেশী চক্রান্তে তারা ক্ষমতায় রয়েছে।

তারা এদেশকে একটি দূর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিনত করেছে, আজ মানুষের অধিকার নাই এবং দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি মানুষকে দিশেহারা করেছে। তাই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আজকের এই শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আমাদের অঙ্গিকার হচ্ছে, এদেশের জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনবো, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবো, দূর্নীতির মূল উৎপত্তন বন্ধ করে এ দেশকে একটি সুষ্ঠু সুন্দর করে গড়ে তুলতে আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের যে আদর্শ, ওই আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করে এদেশকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিনত করার জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

বুধবার (২৯ মে) দুপুরে সস্তাপুর নতুন কোর্ট এলাকায় নিজ কার্যালয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে সাংবাদিকদের দেয়া এক বিবৃতিত্বে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে জিয়াউর রহমানের স্মৃতিচারণ করে অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউ রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ৩০ মে। এ ত্রিশে মে বাঙালি জাতির প্রতিটা মানুষের একটা আবেগের সময়। কারণ, শহীদ রাষ্ট্রপতি এমনই একটা নাম, যে নামটি এদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে রেখেছে।

স্থান করে নেয়ার কারণই হলো, এদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ থেকে শুরু করে, গণতন্ত্রের পুনোরুদ্ধার ও আধুনিক বাংলাদেশ গঠনসহ সকল স্তরে বিশেষ অবদান রেখেছেন।

তাই বর্তমান সরকার বহু টাকা ব্যয় করেও কোটি মানুষের হৃদয় থেকে শহীদ জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলতে পারেনি। যতই শহীদ রাষ্ট্রপতিকে ছোট করার চেষ্টা করা হচ্ছে, ততই তিনি (শহীদ জিয়া) মানুষের মনের মধ্যে জায়গা করে নিচ্ছে।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন মানুষের দিকবিদিক অবস্থা। তখন আওয়ামী লীগের বহু নেতা পালিয়েছে আবার কিছু নেতা স্বেচ্ছায় কারাবরণ করেছে। ঠিক সেই সময়ে আমাদের নেতা জিয়াউর রহমান একজন মেজর হিসেবে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনকার ঘোষণা দিয়ে দিশেহারা বাঙালিদের জাগ্রত করেছিলো।

এ ঘোষণাটিই মূলত বাঙালি জাতির হৃদয়ে শক্তি সঞ্চয় করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিলো এবং দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্যদিয়ে এদেশ স্বাধীন হয়েছিলো।

শুধু তাই নয়, সেই যুদ্ধে জিয়াউর রহমান রণাঙ্গণে থেকে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন। সুতরাং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের যে অবদান তা কখনো কোনদিন মুছে ফেলা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অসামান্য অবদানের জন্য পরবর্তীতে সরকার তাকে বীর উত্তম উপাধীতে ভূষিত করেছিলো। কিন্তু স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে আবার দেশকে যখন ভারতের তাবেদারী রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত করা হলো, দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিনত করা হলো।

ওই সময়ে ১৯৭৫ সালের ২৫ শে জানুয়ারী যখন এদেশে বাকশাল কায়েম করা হলো, সকল রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা হলো, সকল সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করা হলো, মানুষের কথা বলার অধিকার কেড়ে নেয়া হলো, এসকল কার্যক্রমের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষ যখন সোচ্চার হতে শুরু করেছিলো, ওই সময় ৩রা নভেম্বর জিয়াউর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়।

পরে ৭ই নভেম্বর এদেশের জনগণ এবং সিপাহী জনতার যৌথ বিপ্লবের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানকে বন্দিশালা থেকে মুক্ত করা হয়। মুক্তিলাভ করে জিয়াউর রহমান এদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এবং জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞবদ্ধ হলেন।

এরপর তিনি (জিয়াউর রহমান) মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনে এদেশকে একটি আধুনিক বাংলাদেশ গড়ে বিশাল অবদান রাখেন।

এ সাড়ে তিন বছরের শাসনের মধ্যে ওনি (জিয়াউর রহমান) প্রতিটা গ্রামে গ্রামে গিয়ে ফসল উৎপাদ বৃদ্ধি করেছেন, খাল খনন করেছেন এবং খাদ্য উৎপাদ বৃদ্ধি করে এদেশকে একটি স্বনির্ভর জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য কাজ করেছেন। আমি মনে করি, তিনি সম্পূর্ণরূপে সফল হয়েছেন। আমি আজকের এদিনে তার প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।

অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত বলেন, একটা বিষয় ভুলে গেলে চলবে না, এই জিয়াউর রহমান এদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলেই ১৯৭৮ সালে আওয়ামী লীগ আবারও রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পায় এবং রাজনীতি করার সুযোগ পায়।

যখন এদেশের মানুষ গভীর স্বপ্নে বিভোর ছিলো, ঠিক সেই সময়ে রুশ-ভারতের দালালদের গভীর চক্রান্তে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে জিয়াউর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

এ হত্যা মধ্যদিয়ে পুনরায় এ জাতির পায়ে শিকল বাধার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিকে পুনরায় ক্ষমতায় এনে তাদের সেই চেষ্টা অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছিলো।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

এদেশকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিনত করার চেষ্টা চালিয়ে যাবো : সাখাওয়াত

আপডেট সময় ০৯:০২:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেছেন, এমন একটা সময় আমরা আমাদের আদর্শের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করতে যাচ্ছি, যখন এদেশের মানুষ দিশেহারা।

আপনারা জানেন, সেই ২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সরকার বিনাভোটে দেশের মানুষের গণতন্ত্রের অধিকার হরণ করে বিদেশী চক্রান্তে তারা ক্ষমতায় রয়েছে।

তারা এদেশকে একটি দূর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিনত করেছে, আজ মানুষের অধিকার নাই এবং দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি মানুষকে দিশেহারা করেছে। তাই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আজকের এই শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আমাদের অঙ্গিকার হচ্ছে, এদেশের জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনবো, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবো, দূর্নীতির মূল উৎপত্তন বন্ধ করে এ দেশকে একটি সুষ্ঠু সুন্দর করে গড়ে তুলতে আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের যে আদর্শ, ওই আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করে এদেশকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিনত করার জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

বুধবার (২৯ মে) দুপুরে সস্তাপুর নতুন কোর্ট এলাকায় নিজ কার্যালয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে সাংবাদিকদের দেয়া এক বিবৃতিত্বে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে জিয়াউর রহমানের স্মৃতিচারণ করে অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউ রহমানের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ৩০ মে। এ ত্রিশে মে বাঙালি জাতির প্রতিটা মানুষের একটা আবেগের সময়। কারণ, শহীদ রাষ্ট্রপতি এমনই একটা নাম, যে নামটি এদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে রেখেছে।

স্থান করে নেয়ার কারণই হলো, এদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ থেকে শুরু করে, গণতন্ত্রের পুনোরুদ্ধার ও আধুনিক বাংলাদেশ গঠনসহ সকল স্তরে বিশেষ অবদান রেখেছেন।

তাই বর্তমান সরকার বহু টাকা ব্যয় করেও কোটি মানুষের হৃদয় থেকে শহীদ জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলতে পারেনি। যতই শহীদ রাষ্ট্রপতিকে ছোট করার চেষ্টা করা হচ্ছে, ততই তিনি (শহীদ জিয়া) মানুষের মনের মধ্যে জায়গা করে নিচ্ছে।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন মানুষের দিকবিদিক অবস্থা। তখন আওয়ামী লীগের বহু নেতা পালিয়েছে আবার কিছু নেতা স্বেচ্ছায় কারাবরণ করেছে। ঠিক সেই সময়ে আমাদের নেতা জিয়াউর রহমান একজন মেজর হিসেবে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনকার ঘোষণা দিয়ে দিশেহারা বাঙালিদের জাগ্রত করেছিলো।

এ ঘোষণাটিই মূলত বাঙালি জাতির হৃদয়ে শক্তি সঞ্চয় করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিলো এবং দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্যদিয়ে এদেশ স্বাধীন হয়েছিলো।

শুধু তাই নয়, সেই যুদ্ধে জিয়াউর রহমান রণাঙ্গণে থেকে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন। সুতরাং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের যে অবদান তা কখনো কোনদিন মুছে ফেলা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অসামান্য অবদানের জন্য পরবর্তীতে সরকার তাকে বীর উত্তম উপাধীতে ভূষিত করেছিলো। কিন্তু স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে আবার দেশকে যখন ভারতের তাবেদারী রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত করা হলো, দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিনত করা হলো।

ওই সময়ে ১৯৭৫ সালের ২৫ শে জানুয়ারী যখন এদেশে বাকশাল কায়েম করা হলো, সকল রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা হলো, সকল সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করা হলো, মানুষের কথা বলার অধিকার কেড়ে নেয়া হলো, এসকল কার্যক্রমের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষ যখন সোচ্চার হতে শুরু করেছিলো, ওই সময় ৩রা নভেম্বর জিয়াউর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়।

পরে ৭ই নভেম্বর এদেশের জনগণ এবং সিপাহী জনতার যৌথ বিপ্লবের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানকে বন্দিশালা থেকে মুক্ত করা হয়। মুক্তিলাভ করে জিয়াউর রহমান এদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এবং জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞবদ্ধ হলেন।

এরপর তিনি (জিয়াউর রহমান) মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনে এদেশকে একটি আধুনিক বাংলাদেশ গড়ে বিশাল অবদান রাখেন।

এ সাড়ে তিন বছরের শাসনের মধ্যে ওনি (জিয়াউর রহমান) প্রতিটা গ্রামে গ্রামে গিয়ে ফসল উৎপাদ বৃদ্ধি করেছেন, খাল খনন করেছেন এবং খাদ্য উৎপাদ বৃদ্ধি করে এদেশকে একটি স্বনির্ভর জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য কাজ করেছেন। আমি মনে করি, তিনি সম্পূর্ণরূপে সফল হয়েছেন। আমি আজকের এদিনে তার প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।

অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত বলেন, একটা বিষয় ভুলে গেলে চলবে না, এই জিয়াউর রহমান এদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলেই ১৯৭৮ সালে আওয়ামী লীগ আবারও রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পায় এবং রাজনীতি করার সুযোগ পায়।

যখন এদেশের মানুষ গভীর স্বপ্নে বিভোর ছিলো, ঠিক সেই সময়ে রুশ-ভারতের দালালদের গভীর চক্রান্তে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে জিয়াউর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

এ হত্যা মধ্যদিয়ে পুনরায় এ জাতির পায়ে শিকল বাধার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিকে পুনরায় ক্ষমতায় এনে তাদের সেই চেষ্টা অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছিলো।