ঢাকা , রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বন্দর উপজেলা নির্বাচন : ভোট কেন্দ্রে এজেন্টকে মারধরের অভিযোগ

বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর এজেন্টকে কেন্দ্র থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে পুলিশের সামনে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মারধরের শিকার ওই এজেন্টের নাম মো. ফারুক।

তিনি জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি মাকসুদ হোসেনের (আনারস) পোলিং এজেন্ট। আজ বেলা ১১টার দিকে মদনপুর ইউনিয়নের ৩৩ নম্বর কেওডালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মারধরের ওই ঘটনা ঘটে।

মাকসুদ হোসেনের প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়ক ইকবাল হোসেন বলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দোয়াত-কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী এম এ রশিদের সমর্থক আলী নূর ওই এজেন্টকে প্রথমে কেন্দ্র থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। তিনি তাতে রাজি না হলে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে বুথ থেকে বের করে মারধর করা হয়।

এ সময় পুলিশ সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। পুলিশের সামনেই তাঁকে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার বুথে পাঠানো হয়েছে। অবশ্য মারধরের অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী এম এ রশিদ।

ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মো. সাইফুজ্জামান বলেছেন, বুথ থেকে টেনে বের করা হয়নি। ফারুক নামের ওই এজেন্ট বুথ থেকে বাইরে বের হয়েছিলেন। তখন প্রতিপক্ষের লোকজনের সঙ্গে তাঁর হাতাহাতি হয়। পরে সব ঠিকঠাক হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

বন্দর উপজেলা নির্বাচন : ভোট কেন্দ্রে এজেন্টকে মারধরের অভিযোগ

আপডেট সময় ০৩:৫৭:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর এজেন্টকে কেন্দ্র থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে পুলিশের সামনে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মারধরের শিকার ওই এজেন্টের নাম মো. ফারুক।

তিনি জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি মাকসুদ হোসেনের (আনারস) পোলিং এজেন্ট। আজ বেলা ১১টার দিকে মদনপুর ইউনিয়নের ৩৩ নম্বর কেওডালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মারধরের ওই ঘটনা ঘটে।

মাকসুদ হোসেনের প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়ক ইকবাল হোসেন বলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দোয়াত-কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী এম এ রশিদের সমর্থক আলী নূর ওই এজেন্টকে প্রথমে কেন্দ্র থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। তিনি তাতে রাজি না হলে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে বুথ থেকে বের করে মারধর করা হয়।

এ সময় পুলিশ সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। পুলিশের সামনেই তাঁকে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার বুথে পাঠানো হয়েছে। অবশ্য মারধরের অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী এম এ রশিদ।

ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মো. সাইফুজ্জামান বলেছেন, বুথ থেকে টেনে বের করা হয়নি। ফারুক নামের ওই এজেন্ট বুথ থেকে বাইরে বের হয়েছিলেন। তখন প্রতিপক্ষের লোকজনের সঙ্গে তাঁর হাতাহাতি হয়। পরে সব ঠিকঠাক হয়েছে।