পদ্মা রেল লাইনের ওপর দিয়ে ঢাকা থেকে যশোর নির্মাণাধীন রেল প্রকল্প কেরানীগঞ্জের চায়না প্রকল্পের নির্মাণাধীন কাজের সরঞ্জামাদির বিষয়ে বিভ্রান্ত ও গুজব এর অভিযোগ উঠে, এলাকার সাধারণ মানুষ ও স্থানীয় বিভিন্ন দলের নেতাদের নামে।
আর সেই অভিযোগের জের ধরে একটি পত্রিকা এবং অনলাইনে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। আর সেই সংবাদ প্রকাশের পর পরই ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়। তবে সেই নিউজের সাথে বাস্তবে কোন মিল খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার সরজমিনে বিশেষ প্রতিবেদন নানা ষড়যন্ত্রের তথ্য উঠে আসে সাংবাদিক দের হাতে। যেই চায়না প্রকল্পের মালামাল চুরির অভিযোগ উঠেছে বাস্তবে আসলে তার ভিন্ন চিত্র বরং চায়না প্রকল্পের মালামাল স্বয়ং চায়নারাই অন্য প্রজেক্টে বিক্রি করছে।
খবর নিয়ে আরও জানা যায়, স্থানীয় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকেও হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যেই মূলত কোন রকম তথ্য প্রমান ছাড়াই সংবাদ প্রকাশ করা হয় এমনটাই জানিয়েছে এলাকাবাসী
প্রকল্পের ইনচার্জ মোঃ মহসিন জানায়, চায়না প্রকল্পের লোহাচুরির কোন সঠিক প্রমাণ নেই।
আমাদের এখানে চারদিকে কড়া নজরদারি থাকে চায়নাদের মালামাল চায়নারা নিজেরাই বিভিন্ন জায়গায় প্রকল্পের কাজের সরিয়ে নিয়েযায়।এই প্রজেক্ট এর ভেতর থেকে চায়নাদের পাস ছাড়া কোন মালামাল বা গাড়ি যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। স্থানীয় রাজনৈতিক ও প্রভাবশালী কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের মালামাল সরিয়ে নিয়েছে তেমন কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই, যেসব ঘটনা চুরি মিথ্যাচার অভিযোগ উঠেছে এগুলো ভিত্তিহীন গুজব এবং এলাকা বিভ্রান্ত ছড়ানোর জন্য কোন ব্যক্তি পেছন থেকে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান স্থানীয়রা।



















