ঢাকা , রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

তালাবদ্ধ ঘরে ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ভাড়া বাসা থেকে তালা ভেঙে রাহাফুল খান (২০) নামের এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১২ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার বাউশিয়া ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত রাহাফুল খান গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের চরপাথালিয়া গ্রামের জাহিদ হোসেনের ছেলে। তিনি আব্দুল্লাহপুর গ্রামের ওয়াজেদ ব্যাপারীর ভাড়া বাসায় একা থাকতেন এবং বাউশিয়া বহুমুখী সমিতি মার্কেটে নিউ নবাপুর ইলেকট্রনিকস দোকানের মালিক ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার ওই কক্ষ থেকে দুর্গন্ধ বের হলে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ কক্ষের দরজা তালা ভেঙে মরদেহটি উদ্ধার করে।

গজারিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোল্লা সোহেব আলী বলেন, নিহতের মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন অংশে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শনিবার দিবাগত রাতের কোনো একসময় তাকে হত্যা করা হয়েছে। তবে কে বা কারা কী কারণে হত্যা করেছে সেটি এখনো জানা যায়নি। পুলিশ পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

তালাবদ্ধ ঘরে ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ

আপডেট সময় ০৯:৪৩:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ভাড়া বাসা থেকে তালা ভেঙে রাহাফুল খান (২০) নামের এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১২ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার বাউশিয়া ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত রাহাফুল খান গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের চরপাথালিয়া গ্রামের জাহিদ হোসেনের ছেলে। তিনি আব্দুল্লাহপুর গ্রামের ওয়াজেদ ব্যাপারীর ভাড়া বাসায় একা থাকতেন এবং বাউশিয়া বহুমুখী সমিতি মার্কেটে নিউ নবাপুর ইলেকট্রনিকস দোকানের মালিক ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার ওই কক্ষ থেকে দুর্গন্ধ বের হলে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ কক্ষের দরজা তালা ভেঙে মরদেহটি উদ্ধার করে।

গজারিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোল্লা সোহেব আলী বলেন, নিহতের মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন অংশে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শনিবার দিবাগত রাতের কোনো একসময় তাকে হত্যা করা হয়েছে। তবে কে বা কারা কী কারণে হত্যা করেছে সেটি এখনো জানা যায়নি। পুলিশ পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।