ঢাকা , রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

এবার দক্ষিণ গাজায় হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল

উত্তরের পর এবার দক্ষিণ গাজায় হামলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। বৃহস্পতিবার ইসরায়েল গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলের চারটি শহর ছেড়ে বাসিন্দাদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বেসামরিক নাগরিকদের দক্ষিণের প্রধান শহর খান ইউনিসের পূর্ব প্রান্তে বনি শুহাইলা, খুজা, আবাসান এবং কারারা শহর ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে বুধবার রাতে বিমান থেকে লিফলেট ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী। শান্তির সময়ে এই শহরগুলোতে এক লাখেরও বেশি লোক বাস করতো। ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর উত্তর থেকে আসা আরও হাজার হাজার মানুষ এখানে আশ্রয় নিয়েছে।

লিফলেটে বলা হয়েছে, ‘হামাস সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কর্মকাণ্ডের জন্য প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আপনার বাসস্থানের এলাকায় তাদের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। আপনার নিরাপত্তার জন্য, আপনাকে অবিলম্বে আপনার বসবাসের স্থানগুলো খালি করতে হবে এবং পরিচিত আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে হবে।’

বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এলাকায় রাতভর প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ হয়েছে।

অক্টোবরের শেষে স্থল বাহিনী পাঠানোর আগে ইসরায়েল গাজার উত্তর অর্ধেক খালি করার নির্দেশ দিয়েছিল। বাসিন্দাদের এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য ছয় ঘণ্টার ‘কৌশলগত বিরতি’ দিয়েছিল ইসরায়েল।

জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজার ২৩ লাখ মানুষের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ গৃহহীন হয়ে পড়েছে। তাদের বেশিরভাগই দক্ষিণের শহরে আশ্রয় নিয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

এবার দক্ষিণ গাজায় হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল

আপডেট সময় ০৪:০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

উত্তরের পর এবার দক্ষিণ গাজায় হামলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। বৃহস্পতিবার ইসরায়েল গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলের চারটি শহর ছেড়ে বাসিন্দাদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বেসামরিক নাগরিকদের দক্ষিণের প্রধান শহর খান ইউনিসের পূর্ব প্রান্তে বনি শুহাইলা, খুজা, আবাসান এবং কারারা শহর ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে বুধবার রাতে বিমান থেকে লিফলেট ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী। শান্তির সময়ে এই শহরগুলোতে এক লাখেরও বেশি লোক বাস করতো। ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর উত্তর থেকে আসা আরও হাজার হাজার মানুষ এখানে আশ্রয় নিয়েছে।

লিফলেটে বলা হয়েছে, ‘হামাস সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কর্মকাণ্ডের জন্য প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আপনার বাসস্থানের এলাকায় তাদের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। আপনার নিরাপত্তার জন্য, আপনাকে অবিলম্বে আপনার বসবাসের স্থানগুলো খালি করতে হবে এবং পরিচিত আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে হবে।’

বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এলাকায় রাতভর প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ হয়েছে।

অক্টোবরের শেষে স্থল বাহিনী পাঠানোর আগে ইসরায়েল গাজার উত্তর অর্ধেক খালি করার নির্দেশ দিয়েছিল। বাসিন্দাদের এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য ছয় ঘণ্টার ‘কৌশলগত বিরতি’ দিয়েছিল ইসরায়েল।

জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজার ২৩ লাখ মানুষের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ গৃহহীন হয়ে পড়েছে। তাদের বেশিরভাগই দক্ষিণের শহরে আশ্রয় নিয়েছে।